বাংলা ভয়েজ কমান্ডের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে বাড়ির ফ্যান লাইট নিয়ত্রণ।

ফেসবুক মেসেঞ্জার দিয়ে তো হোম অটোমেশনের প্রজেক্ট করেছিলাম কয়েক মাস আগে। তারপর ভয়েজ কমান্ডের মাধ্যমে অটোমেশনের চিন্তাটা মাথায় এলো। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বাংলা ভাষা তেমন বুঝেনা। তাই প্লান করলাম নিজেই একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপ করব যে বাংলা কমান্ড গুলো বুঝতে পারবে।

এদিকে ফাইনাল ইয়ারের ফাইনাল এক্সাম চলছে। কিন্তু তাই বলে থেমে থাকা যায়! যারা ক্রিয়েটিভ কাজে সময় ব্যায় করে তাদের বোধকরি এই ধরণের প্রব্লেম সবারই হয় যতক্ষণ না কাঙ্খিত কাজটি করতে পারা যায় ততক্ষণ পড়াশোনা কিংবা অন্যকোন কাজ শান্তিতে করা যায়না। তাই ২৩ তারিখের এক্সামের পরেই কোডিং এ লেগে পড়লাম। খুব বেশী সময় লাগেনি অ্যাপস টা কম্পিলিট করতে। NodeMcu এর জন্য কোডিং আগে থেকেই রেডি ছিল। সব মিলিয়ে দুদিনে কম্পিলিট।

আর ভিডিওতে সেই প্রজেক্টের প্রিভিউ! এই প্রজেক্টে ডেটাবেজ হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে গুগল ফায়ারবেজের রিয়েল টাইম ডেটাবেজ।

Facebook Comments

S.k.joy

খুব সাধারণ একজন। বসবাস গ্রামে। জন্ম, বেড়ে উঠা এখানেই। অসম্ভব ভালবাসা এই গ্রামীন জীবন, প্রকৃতি আর পরিবেশের প্রতি। কাজ পড়াশোনার ক্ষেত্রে বার বার সুযোগ এলেও শহরবাসী হয়ে উঠতে পারিনি শেষ পর্যন্ত। শহরের অতি আধুনিকতা, কংক্রিটে মোড়া সুউচ্চ অট্টেলিকায় বন্দি জীবন আমায় কখনও আর্কষিত করতে পারিনি। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে মেঠো পথে বেরিয়ে পড়ি সকালটাকে উপভোগ করতে। রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ গুলোতে জেগে উঠা পাখিগুলো আমায় স্বাগত জানায়। বুক ভরে নিশ্বাস নিই। শিশিরে ভেজা ঘাস গুলো প্রতি মুহুর্তে সকালের কোমলতাকে জানান দেয়। সূর্যের রোদ সবার আগে গায়ে মেখে ফিরে আসি। দাদু-ঠাম্মা, ছোট ছোট ভাই বোন সবাইকে পরিবার। এইতো জীবন। খুশিতে ভরা জীবন। দূরে গিয়ে সবার থেকে আলাদা হয়ে নিজের মত থাকার মধ্যে জীবনের কোন মানে খুঁজে পাইনা আমি।